স্বামীর সাথে আজ ভীষন ঝগড়ার পর স্ত্রী ভাবে তার জীবনটা যে আজ বরবাদ হয়ে গেছে তার জন্য দায়ী ১৮ বছর আগের সেই টেক্সীওলাটা।আল্লা তার উপর গজব নাজিল করুক।এতোদিনে সে নিশ্চয় মরে গেছে ,না হলে ঠেলাগাড়ী চালায় কিংবা না হলে ভিক্ষা করে।
কে এই ১৮ বছর আগের অজানা অচেনা সেই টেক্সীওলা?যার চেহারা ১৮ বছর আগেও খেয়াল করা হয়নি।আর এতোদিনতো তার কথা মনেও আসেনি।
কে এই ১৮ বছর আগের অজানা অচেনা সেই টেক্সীওলা?যার চেহারা ১৮ বছর আগেও খেয়াল করা হয়নি।আর এতোদিনতো তার কথা মনেও আসেনি।
১৮ বছর আগে আজকের স্ত্রীটি যখন তরুনী ছিলো তখন সে তার বোনকে নিয়ে টেক্সীতে করে বানিজ্যমেলাতে গিয়েছিলো।সেখানে গেটের সামনে নামার সময় স্বামীটি তাকে দেখে।এবং টেক্সীওলাকে জিজ্ঞেস করে এই তরুনী কোনখান থেকে এসেছে।ঠিকানাটি দাও,বিয়েসাদির ব্যাপার।তারপরেই সেই অভিশপ্ত টেক্সীওলা প্রায় খুশীমনে ঠিকানাটা দিয়ে দেয়।শুধু তাইই নয়,তাদেরকে আবার ফিরতি এসে বিল্ডিং চিনিয়ে দেয়।
তারপরই বরপক্ষের প্রস্তাব নিয়ে আগমন।উভয় পক্ষের পছন্দ হয়ে যাওয়া।তারপর ১৮ বছর পার।তারপর আজকের এই উপলদ্ধি।টেক্সিওলা ঠিকানা না দিলে এসব কিছুই ঘটতো না।হয়তো আরো ভালো কোন বর জুটতো।মানবজীবনে কোথা থেকে এসব টেক্সীওলা জুটে যায়?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন