নাসিরুদ্দীন হোজ্জার গ্রামের লম্পট জমিদার অবশেষে মারা গেছে,সবাই হাল
ছেড়ে বেঁচেছে।অত্যান্ত কামুক ও লম্পট ছিলো লোকটি।সবাই সবার স্ত্রী,কন্যা
নিয়ে সদাই শঙ্কিত ছিলো।কিন্তু না কিছু লোক মরার সময় বা মরার পরেও ডিস্টার্ব
বলে পরিগনিত হয়।
স্থানীয় ইমাম সাহেব এসেছেন হোজ্জাকে বলতে যে,এক মহা মুসিবত দেখা দিয়েছে।লম্পট জমিদারের চোখের পাতা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না।হাত দিয়ে অসংখ্যবার চোখ বুলিয়ে দেয়া হয়েছে।কিন্তু যেই কে সেই।একেবারে সেই লম্পটের দৃস্টি নিয়ে চোখ দুটি তাকিয়ে আছে।সবাই বিরক্ত ও চিন্তিত।এভাবে চোখ মেলা অবস্থায় কিভাবে কবর দিবে?একজন বললো,পাতা দুটি সুতা দিয়ে সেলাই করে দিবে কিনা?আর তো সহ্য হচ্ছে না।
হোজ্জা কবরস্তানে আসলেন,দেখলেন।তার পর সমাবেত সবাইকে বললেন,দেখেন আপনারা কেউ ব্যাপারটা অন্যভাবে নেবেন না।এই লম্পট লোকটির সমস্যা হলো সে তার প্রিয় বাইজির নাঁচ না দেখেই মারা গেছে,তাই তাকে এখন একবার নাচটি দেখানো হোক।এতে তার মনের ক্ষুধা মিটবে ও তার চোখ বন্ধ হবে।
স্থানীয় ইমাম সাহেব এসেছেন হোজ্জাকে বলতে যে,এক মহা মুসিবত দেখা দিয়েছে।লম্পট জমিদারের চোখের পাতা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না।হাত দিয়ে অসংখ্যবার চোখ বুলিয়ে দেয়া হয়েছে।কিন্তু যেই কে সেই।একেবারে সেই লম্পটের দৃস্টি নিয়ে চোখ দুটি তাকিয়ে আছে।সবাই বিরক্ত ও চিন্তিত।এভাবে চোখ মেলা অবস্থায় কিভাবে কবর দিবে?একজন বললো,পাতা দুটি সুতা দিয়ে সেলাই করে দিবে কিনা?আর তো সহ্য হচ্ছে না।
হোজ্জা কবরস্তানে আসলেন,দেখলেন।তার পর সমাবেত সবাইকে বললেন,দেখেন আপনারা কেউ ব্যাপারটা অন্যভাবে নেবেন না।এই লম্পট লোকটির সমস্যা হলো সে তার প্রিয় বাইজির নাঁচ না দেখেই মারা গেছে,তাই তাকে এখন একবার নাচটি দেখানো হোক।এতে তার মনের ক্ষুধা মিটবে ও তার চোখ বন্ধ হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন