রসিক মেয়র শরফুদ্দীন আহমদ ঝন্টু(রসিক মানে কিন্তু উনি রসিকতাপ্রিয় তা
নয়,রংপুর সিটি কর্প) এপোলো হসপিটালের নামে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরন মামলা
এনেছে,চিকিতসার নামে অবহেলা করায়।বুঝেন একজন মেয়র এর এ দশা হয়।তাহলে আমাদের
কি হতে পারে।এসব ক্লিনিক এর নামে অপচিকিতসার এই রমরমা কারবার পুরো পৃথিবীর
সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা।
এরা একদম কমনলি যে কাজটা বেশী করে তা হলো,ডেলিভারি কেসে সবসময় গার্ডিয়ানকে চরম চাপে ফেলে বলে,এখনই সিজার করতে হবে,না হলে আপনি যেহেতু এ কাজের জন্য দায়ী সেহেতু এখন রিডবল দায়ী হবেন।এদের আচরনটা হবে অনেকটা আপনার প্রতি আপনি একটা খুনী।নার্সগুলা পর্যন্ত আপনাকে চাপে ফেলার জন্য বলবে,এ আপনি কি করেছেন?
দেরী করলে বাচ্চার কি কি হতে পারে,বাচ্চার মার কি কি হতে পারে তার একটা নিঁখুত ছবি আপনার মাথায় খোদাই করে একে দিবে?ফলস্রুতি হবে এই,আপনি শুধু স্ত্রীর সিজারের জন্যই রাজি হবেন না,আপনাকেও যাতে ইচ্ছা করলেই সিজার করতে পারে তাতে রাজি হয়ে যাবেন।
একদম সত্য একটা ঘটনা বলি,আমার এক ছোট ভাইয়ের আত্নীয়ার জীবনে এটা ঘটেছে।চট্টগ্রামের এক ক্লিনিকের ঘটনা।সেই ভদ্রমহিলা ক্লিনিকে ভর্তি হতেই তারা যথারীতি রাস্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত হয়ে আদালতের সুয়োমটো রুল অনুযায়ী স্বতঃ প্রনোদিত হয়ে(সিজারের জন্য প্রায়ই ডাক্তাররা সুয়োমটো রুল অনুযায়ী স্বতঃপ্রনোদিত হন) উনাকে সিজারের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন।কিন্তু রোগী স্বয়ং বললেন যে,দেখেন আমার মনে হচ্ছে,আমার নরমালই হবে ।আমি তো কোন অসুবিধা ফিল করতেছি না,জাস্ট আজ দুইদিন বাচ্চার মুভমেন্ট টের পাচ্ছি না। এরপর যেকোন কারনেই হোক,ডাক্তারদের আসার দেরীতে বা বিদ্যুৎ এর গোলযোগে অপারেশন টাইম পিছিয়ে যায়।আর ডাক্তার ,নার্স ও ক্লিনিকের সবাইকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বাচ্চা নিজেই পৃথিবীতে পদার্পন করেন।
আল্লাহর অসীম মহিমায় সে মাতৃ-গর্ভেই টের পায় যে,তার বাবার টাকা শ্রাদ্ধ করার এক সুগভীর চক্রান্ত হচ্ছে।ফলে সে পুরো পরিকল্পনা ভেস্তে দেয়।ক্লিনিক সংশ্লিস্ট সবার চেহারায় বিরক্তির ছাপ একে দেয়।দোয়া করি এ ছেলে যেনো ভবিষ্যতে রাস্ট্রের মহাহিসাব-নিরীক্ষক হয়।
এরা একদম কমনলি যে কাজটা বেশী করে তা হলো,ডেলিভারি কেসে সবসময় গার্ডিয়ানকে চরম চাপে ফেলে বলে,এখনই সিজার করতে হবে,না হলে আপনি যেহেতু এ কাজের জন্য দায়ী সেহেতু এখন রিডবল দায়ী হবেন।এদের আচরনটা হবে অনেকটা আপনার প্রতি আপনি একটা খুনী।নার্সগুলা পর্যন্ত আপনাকে চাপে ফেলার জন্য বলবে,এ আপনি কি করেছেন?
দেরী করলে বাচ্চার কি কি হতে পারে,বাচ্চার মার কি কি হতে পারে তার একটা নিঁখুত ছবি আপনার মাথায় খোদাই করে একে দিবে?ফলস্রুতি হবে এই,আপনি শুধু স্ত্রীর সিজারের জন্যই রাজি হবেন না,আপনাকেও যাতে ইচ্ছা করলেই সিজার করতে পারে তাতে রাজি হয়ে যাবেন।
একদম সত্য একটা ঘটনা বলি,আমার এক ছোট ভাইয়ের আত্নীয়ার জীবনে এটা ঘটেছে।চট্টগ্রামের এক ক্লিনিকের ঘটনা।সেই ভদ্রমহিলা ক্লিনিকে ভর্তি হতেই তারা যথারীতি রাস্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত হয়ে আদালতের সুয়োমটো রুল অনুযায়ী স্বতঃ প্রনোদিত হয়ে(সিজারের জন্য প্রায়ই ডাক্তাররা সুয়োমটো রুল অনুযায়ী স্বতঃপ্রনোদিত হন) উনাকে সিজারের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন।কিন্তু রোগী স্বয়ং বললেন যে,দেখেন আমার মনে হচ্ছে,আমার নরমালই হবে ।আমি তো কোন অসুবিধা ফিল করতেছি না,জাস্ট আজ দুইদিন বাচ্চার মুভমেন্ট টের পাচ্ছি না। এরপর যেকোন কারনেই হোক,ডাক্তারদের আসার দেরীতে বা বিদ্যুৎ এর গোলযোগে অপারেশন টাইম পিছিয়ে যায়।আর ডাক্তার ,নার্স ও ক্লিনিকের সবাইকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বাচ্চা নিজেই পৃথিবীতে পদার্পন করেন।
আল্লাহর অসীম মহিমায় সে মাতৃ-গর্ভেই টের পায় যে,তার বাবার টাকা শ্রাদ্ধ করার এক সুগভীর চক্রান্ত হচ্ছে।ফলে সে পুরো পরিকল্পনা ভেস্তে দেয়।ক্লিনিক সংশ্লিস্ট সবার চেহারায় বিরক্তির ছাপ একে দেয়।দোয়া করি এ ছেলে যেনো ভবিষ্যতে রাস্ট্রের মহাহিসাব-নিরীক্ষক হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন