বাঘাড় মাছ বাংলাদেশের বিল,হাওড়,বাওড় গুলোতে মাঝে মাঝে পাওয়া যায়।এটিকে এক প্রকার মিঠা পানির হাঙ্গর মাছ বলা যায়,কারন এটি সবভুক মাছ।বগুড়ার বাঙ্গালি নদী,যমুনা নদী ততসংল্গন বিল বাওড়ে এটি এখনো পাওয়া যায়।এছাড়া সিলেট,সুনামগঞ্,মৌলবীবাজার এসব জেলার নদীতে মাঝে মাঝে পাওয়া যায়।আক্তারুজ্জামান ইলিয়াসের খোয়াবনামা উপন্যাসে আমি বাঘাড় মাছের উল্লেখ পাওয়ায় আগ্রহী হই।বাঘাড় মাছ অতি সুস্বাদু।বাঘাড় ছাড়াও আছে মহাশোল মাছ,এটিও একটি দুরলভ মাছ।
মহাশোল একটি বিলুপ্তপ্রায় মাছ। পাহাড়ি খরস্রোতা স্বচ্ছ পানির নদীতে মহাশোল মাছের আবাস। নদীর পাথর-নুড়ির ফাঁকে ফাঁকে 'পেরিফাইটন' নামের এক রকমের শ্যাওলা জন্মে। এগুলোই মহাশোলের প্রধান খাদ্য। মহাশোল সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীর পানিতে চলাচল করতে পারে। পানির উষ্ণতা ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাদের জীবনধারণের পক্ষে সহায়ক। মহাশোল দেখতে অনেকটা মৃগেল মাছের মতো। তবে এর আঁশগুলো আরও বড়। পরিণত মাছের আঁশ শক্ত, উজ্জ্বল সোনালি রঙের ও দীপ্তিমান। পাখনা ও লেজ রক্তিম। নাকের সামনে ছোট্ট দুটি গোঁফের মতো আছে। সব মিলিয়ে দেখতে খুব সুন্দর। আমাদের মিঠাপানির মাছের মধ্যে মহাশোল স্বাদেও সেরা।টাঙ্গুয়ার হাওরে নাকি মহাশোলের পোনা দেখা গিয়েছে,যা খুবই আনন্দের সংবাদ।
গত ফেব্রুয়ারীতে বগুড়ার পোড়াদহে হয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী মাছমেলা।এতে ২০-২২ কেজি ওজনের বাঘাড় মাছের বিক্রি হয় ৩০,০০০টাকায়।মৌলবীবাজারের শেরপুরেও একটি ঐতিহ্যবাহী মাছমেলা হয় তিনদিন ব্যাপী।এসব মেলাগুলোতে বাঘার ,মহাশোল্ চিতলও কালবাউসমাছ ওদেখতে পাওয়া যায়।আমার বন্দু সম্প্রতি বাঘাড় মাছ কিনেছিল(ছবি দিলাম)মাছ গুলোর ছবি নিচে দেওয়া হলো।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
মহাশৌল।
মহাশৌল।
মহাশৌল।
চিতল।
কালবাউস।
মহাশোল একটি বিলুপ্তপ্রায় মাছ। পাহাড়ি খরস্রোতা স্বচ্ছ পানির নদীতে মহাশোল মাছের আবাস। নদীর পাথর-নুড়ির ফাঁকে ফাঁকে 'পেরিফাইটন' নামের এক রকমের শ্যাওলা জন্মে। এগুলোই মহাশোলের প্রধান খাদ্য। মহাশোল সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীর পানিতে চলাচল করতে পারে। পানির উষ্ণতা ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাদের জীবনধারণের পক্ষে সহায়ক। মহাশোল দেখতে অনেকটা মৃগেল মাছের মতো। তবে এর আঁশগুলো আরও বড়। পরিণত মাছের আঁশ শক্ত, উজ্জ্বল সোনালি রঙের ও দীপ্তিমান। পাখনা ও লেজ রক্তিম। নাকের সামনে ছোট্ট দুটি গোঁফের মতো আছে। সব মিলিয়ে দেখতে খুব সুন্দর। আমাদের মিঠাপানির মাছের মধ্যে মহাশোল স্বাদেও সেরা।টাঙ্গুয়ার হাওরে নাকি মহাশোলের পোনা দেখা গিয়েছে,যা খুবই আনন্দের সংবাদ।
গত ফেব্রুয়ারীতে বগুড়ার পোড়াদহে হয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী মাছমেলা।এতে ২০-২২ কেজি ওজনের বাঘাড় মাছের বিক্রি হয় ৩০,০০০টাকায়।মৌলবীবাজারের শেরপুরেও একটি ঐতিহ্যবাহী মাছমেলা হয় তিনদিন ব্যাপী।এসব মেলাগুলোতে বাঘার ,মহাশোল্ চিতলও কালবাউসমাছ ওদেখতে পাওয়া যায়।আমার বন্দু সম্প্রতি বাঘাড় মাছ কিনেছিল(ছবি দিলাম)মাছ গুলোর ছবি নিচে দেওয়া হলো।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
বাঘাড়।
মহাশৌল।
মহাশৌল।
মহাশৌল।
চিতল।
কালবাউস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন