বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০১১

পিরানহা মাছঃ এখন বাংলাদেশেও দেখা যায়।






নদীতে চড়ে বেড়ানো মাছদের মধ্যে পিরানহা আকারে তেমন বড় নয়,কিন্তু আকার দিয়ে তাদের বিচার করা ঠিক নয়।গড়পরতা তাদের আকার হয় ৬ইঞ্চি-১২ইঞ্চি,মাঝে মাঝে ব্যতিক্রম ১৮ইঞ্চিও দেখা যায়।তাদের মুখ,চোয়ালও ছোট,কিন্তু তাতে আছে ক্ষুরের মত ধারালো দুই পাটি দাঁত।ত্রিভুজাকৃতির মত ধারালো এই দাত দিয়ে সে শিকারির দেহ ফুটো ও গা থেকে মাংশ খুবলে নিতে পারে।পিরানহারা দলবদ্ব হয়ে বিচরন করে।প্রজনন পরবর্তি সময় থাকে সবচেয়ে হিংস্র।যেকোনো প্রানীর হাড় থেকে মাংস খুলে ফেলা তাদের জন্য মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যাপার।ব্রাজিলের আদিবাসীরা পিরানহার দাত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।এদের দেখা যায় সাধারনত আমাজন ব্যাসিনের সর্বত্র বিশেষ করে ব্রাজিলের অরিনকো নদীতে,গায়ানা অঞ্চলের নদীতে ও প্যারাগুয়ের পারানা নদীতে।অত্যন্ত বিস্ময়কর হলেও সত্য যে বাংলাদেশের কাপ্তাই লেকে এদের পাওয়া গেছে।বাংলাদেশের কয়েকটি জায়গায় এদের চাষ হয়।হয়তো সেখান থেকে তা ছড়িয়ে গেছে।তবে ভয়ের কোন কারন নেই এ মাছ খেতে সুস্বাদু,আর মানুষকে আক্রমন করার কোন রেকর্ড নেই।ব্লগে ছবি দিলাম।












কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সম্রাট আকবর ও মুসলমানী প্রসঙ্গ।

ইতিহাসের এইদিনে এই ভ্যালেন্টাইন ডে তে ১৪ ফেব্রুয়ারী,১৫৫৬ খ্রীঃ সম্রাট আকবর ১৪ বছর বয়সে দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হন। ভ্যালেন্টাইন ডে তে সম্র...