শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০১১

ঘুরে এলাম বান্দরবান,চিম্বুক ও নীলগিরি।

গত ২১শে জানুয়ারী আমরা মানে আমাদের বন্ধু কায়সার ভাই,মনিরভাই,বিটুভাই,মহসীনভাই,সাইফুলভাই বান্দরবান-চিম্বুক-নীলগিরি ভ্রমনে যায়।লেজিবয় বিটুভাইয়ের জন্য যাত্রা যথারীতি বিলম্ব।আমরা সকাল ৭-৩০মিঃ এ একটি ফোরহুইল ড্রাইভ গাড়ী নিয়ে বের হই,কারন আগেই খবর পেয়েছি বান্দরবান থেকে নীলগিরি রাস্তা পুরোতাই চড়াই।এজন্য শক্তিশালী গাড়ি অত্যাবশ্যক।আমাদের ড্রাইভার আজিজ ঐ লাইনে একজন অভিজ্ঞ লোক,পরে আমরা এর সত্যতা পেয়েছি।যেহেতু বিটুভাই বিলম্ব ঘটিয়েছে,তাই আমরা তাকে শাস্তিস্বরুপ সে রাস্তায় যে হোটেলেই ব্রেকফাস্টের জন্য নামতে চেয়েছে,আমরা কেউ নামিনি।২ঘন্টা পর নাস্তা করেছি কেরানির হাটে,যখন দেখলাম বিটুভাই সতিয্যই গাড়ি থেকে নামার হুমকি দিতে থাকে।১০-৩০মিঃ এ আমরা বান্দরবান পৌছি।এখান থেকে চিম্বুক ৩০ কিঃমিঃ,আর নীলগিরি ৪৮কিঃমিঃ।এরপর শুরু হয় আমাদের অপুর্ব নীলগিরি যাত্রা।পাহাড়ের উপর থেকে সাঙ্গু নদীর দৃশ্য কতোই না সুন্দর,তা না দেখলে বোঝা যায় না।চিম্বুকের আগে পরে শৈলপ্রপাত,এখানে একটি ঝর্না আছে।তারপর চিম্বুক পাহাড়।এ পাহাড়ে সরাসরি গাড়ি নিয়ে উঠা যায়।সেখানে মোবাইলের টাওয়ার দেখলাম,জিপিএস রিডারে উচ্চতা দেখলাম সমুদ্রপৃস্ট থেকে ১৮৫০ ফুটের বেশী।চিম্বুক পাহাড়ে সড়ক ও জনপথের একটি ডাকবাংলো আছে,পুলিশ ফাড়িঁও আছে।তারা বেশ হেল্পফুল।চিম্বুক থেকে নীলগিরি ১৮ কিঃমিঃ।শীতকাল ছিল বিধায় চারদিক কুয়াশায় ঢাকা ছিলো।তারপরো আমরা প্রকৃতির বিপুল সৌন্দয্য উপভোগ করেছিলাম।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি রেজিমেন্ট নীলগিরিতে থাকে।তারা জানালো আবহাওয়া পরিস্কার থাকলে নীলগিরি থেকে বঙ্গোপসাগর ও চট্টগ্রাম বন্দরের লাইট দেখা যায়।অনেক ফটো তুললাম,এবার ফিরতি।উল্লেখ্য চট্টগ্রাম থেকে সকাল সকাল রওয়ানা দিতে পারলে দিনে দিনেই ফিরা যায়।ঐদিন রাজপুন্যাহ ছিল,আমরা সেখানেও যায়।



















কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সম্রাট আকবর ও মুসলমানী প্রসঙ্গ।

ইতিহাসের এইদিনে এই ভ্যালেন্টাইন ডে তে ১৪ ফেব্রুয়ারী,১৫৫৬ খ্রীঃ সম্রাট আকবর ১৪ বছর বয়সে দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হন। ভ্যালেন্টাইন ডে তে সম্র...