কলকাতায় সংঘমিত্র নামে এক এনজিও চমৎকার এক উদ্যোগ নিয়েছে।উনারা কাউকে খোলা জায়গায় মলত্যাগ করতে দেখলেই একটি গোলাপ ফুল ডাটিসহ নিয়ে সাথে এক ঘটি বা লোডা পানি নিয়ে হাসিমুখে এগিয়ে যান।আশা করা হয় এর ফলে সেই লজ্জিত ব্যক্তি ভবিষ্যতে আর কোথাও এভাবে ছাড়বে না।আর এদিকে সেই ব্যস্ত ত্রস্ত ব্যক্তি ফুল দেখেও হাগতে হাগতে পালিয়ে যায়।পথে হাগমার্কের চিহ্ন রেখে।- ২১ সেপ্টেম্বর,১৬।
আমি একদিন ঠিক করছিলাম, কেনো আমি এইসব রামপাল,ধনপাল ,দেশব্যাপী খুনাখুনি, ব্যাংক লুটা,রিজার্ভ লুটা ,সেভেন মার্ডার ,ট্রিপল ,পেন্টা,হেক্সা ,অক্টা মার্ডার নিয়ে প্রতিবাদ করি।এই যেমন কিছু বিশিষ্ট লোক এগুলো দেখলে একদম চুপ মেরে যায়।যেনো কিছুই হয় নাই। আমি কেনো তাদের মতো হয়ে এগুলো তলে তলে সমর্থন দিই না।তো আমি এইসব বিশিষ্ট লোক বনে গেলাম।দুই ঘন্টা পর দেখি কি আমার গায়ে দিয়ে পাঠার গন্ধ বের হইতেছে।আয়নায় গিয়ে দেখি, কোন এক চুদির ভাই এর প্রতিচ্ছবি। আমার আর সহ্য হলো না। আমি সোনা-রুপার পানি দিয়ে গোসল দিয়ে আবার মানুষ বনে গেলাম।- ২৮ আগষ্ট,১৬।
-২৫মে,১৬।
আমি একদিন ঠিক করছিলাম, কেনো আমি এইসব রামপাল,ধনপাল ,দেশব্যাপী খুনাখুনি, ব্যাংক লুটা,রিজার্ভ লুটা ,সেভেন মার্ডার ,ট্রিপল ,পেন্টা,হেক্সা ,অক্টা মার্ডার নিয়ে প্রতিবাদ করি।এই যেমন কিছু বিশিষ্ট লোক এগুলো দেখলে একদম চুপ মেরে যায়।যেনো কিছুই হয় নাই। আমি কেনো তাদের মতো হয়ে এগুলো তলে তলে সমর্থন দিই না।তো আমি এইসব বিশিষ্ট লোক বনে গেলাম।দুই ঘন্টা পর দেখি কি আমার গায়ে দিয়ে পাঠার গন্ধ বের হইতেছে।আয়নায় গিয়ে দেখি, কোন এক চুদির ভাই এর প্রতিচ্ছবি। আমার আর সহ্য হলো না। আমি সোনা-রুপার পানি দিয়ে গোসল দিয়ে আবার মানুষ বনে গেলাম।- ২৮ আগষ্ট,১৬।
অমিতাভের মা তেজি বচ্চন ইন্দিরা গান্ধীর খুব ঘনিষ্ট বান্ধবি ছিলেন।দিল্লীতে এরা পাশাপাশিই থাকতেন।বাড়ির ভিতর দিয়ে একে অন্যের বাসায় আসার একটা রাস্তাও ছিলো।অনেকে ভেবে থাকেন অমিতাভ রাজিবের খুব ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো,সেটাও ঠিক না।অমিতাভ বরং সঞ্জয়ের সবচেয়ে ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো।রাজিব তার বৈমানিক পেশাতেই ব্যস্ত থাকতো।অমিতাভ ৭০ এর দশকের সঞ্জয়ের ক্ষমতার নেউটা ছিলেন।একসময় সে সঞ্জয়ের বা ইন্দিরা গান্ধীর কোন গুরুত্বপুর্ন রাজনৈতিক মিত্র এলে তাদের রিসিভ করতে এয়ারপোর্টে স্বেচ্ছায় যেতেন।কিন্তু এর মধ্যেই ৭৫ এর জরুরী অবস্থা দিয়ে ইন্দিরা ক্যাডাভেরাস সিচুয়েশন করে ফেলেন। আর অমিতাভ সে বছরই দিওয়ার আর শোলে তে সুপার হিট করে লাইমলাইটে এসে যান।তেমনি এক দিনে সঞ্জয় অমিতাভকে রিকোয়েস্ট করেন ,তার এক বিদেশী বন্ধুকে যদি অমিতাভ এয়ারপোর্টে রিসিভ করেন ,সে খুশী হবে।এই প্রথম অমিতাভ জানায় তার একটা পাবলিক গ্রহনযোগ্যতা আছে, এই অবস্থাতে তার পক্ষে সেটা সম্ভব না।সঞ্জয়ের সাথে তার আর হলো না। আবার রাজিব প্রধানমন্ত্রী হলে অমিতাভ গান্ধীদের কাছের মানুষে পরিনত হন। রাজিব মারা গেলে অমিতাভ ভুলেই যান সোনিয়া ও তার সন্তানদের কথা।
১৯৯৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রিয়াঙ্কার বিয়ের দিন অনেক আগেই ধার্য করার পর ঠিক আগের দিন ১৭ তারিখ অমিতাভ শ্বেতা বচ্চনের আকস্মিক বিয়ের দিন ধার্য করেন।যেহেতু দুই পরিবারের বিয়ের নিমন্ত্রিতরা প্রায় কমন দাওয়াতি ,তারা অমিতাভকে জানায় এক সপ্তাহ এগিয়ে বা পিছিয়ে দিন ধার্য করা যায় কিনা? অমিতাভ রাজি হলেন না। সোনিয়ার সাথে অমিতাভের আরেক দফা ভুল বোঝাবুঝির সুত্রপাত হলো।-২৬আগষ্ট,১৬।
অমিতাভকে দক্ষিনের লোকেরা পছন্দ করে না।এরমধ্যে মারাঠারা বা মহারাষ্ট্রের লোকেরা তো নয়ই।আশ্চর্য যে, অমিতাভের মা তেজি বচ্চন পাঞ্জাবি খত্রি শিখ হওয়া স্বত্বেও শিখেরাও তাকে পছন্দ করে না তার ১৯৮৪ সালের শিখ নিধনের সময় স্বার্থপরের মতো ভূমিকায়।এর বাইরে বাকি ভারতের লোকের কাছে সে জনপ্রিয়, সেটার সংখ্যাও কম নয়।
মারাঠা বা মহারাষ্ট্রের লোকেরা এই ৩০০ বছর আগেও বর্গীর হাঙ্গামা ,লুটতরাজ ,ব্যাপক ধবংশ যজ্ঞ চালিয়ে আমাদের বাংলা ,বিহার ,উড়িষ্যাতে ছেলে ঘুমিয়ে আর পাড়া জুড়িয়ে রাখতো।তারা শরতকালের পরই জমিতে ফসল উঠার আগে এসে রাজ্যের সীমানায় বসে থাকতো পরবর্তী বৈশাখ মাসের আগমন পর্যন্ত।বর্ষা আসার আগেই তারা মহারাষ্ট্র পৌছে যেতো।যারা এরকম লুটের ঐতিহ্য নিয়ে একটা কাল পার করেছে, তাদের কাছে এটা অনেক প্যাথেটিক যে ,এলাহাবাদের কোন যুবক এসে সিনেমা করে তাদের দেশে এতো টাকার মালিক হয়ে যাবে।
তাই অমিতাভ তাদের কাছে জনপ্রিয় নয়।তারা এটাও খেয়াল করেছে,অমিতাভের চ্যারিটি কার্যক্রম বেশীর ভাগ সময়েই উত্তর ভারতে বেশী চলে। হালে অবশ্য অমিতাভ এটা টের পেয়ে একটা ব্যালান্সের চেষ্টা চালাচ্ছে। আবার সাংবাদিক কুল একটা গুরুত্বপুর্ন প্রভাবক সেটাও অমিতাভ হারিয়েছিলো অভিষেক -ঐশ্বরিয়ার বিয়ের সময়।যেখানে ইংল্যান্ডের রাজ পরিবারে বিয়ের সময়ও সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার থাকে,সেখানে এশ অভির বিয়ে অত্যান্ত সুরক্ষিত আর সাংবাদিকদের ঘোষিত নিষেধাজ্ঞায় করা হয়েছিল।আমাদের দেশে এই ৩ দিন আগেই ১৯৬ জন সাংবাদিক দরিদ্র ভাতা পায় খামে করে।এখানে এভাবেই কয়েকদিন পর পর কুকুরকে হাড্ডি দেওয়ার মতো করে সাংবাদিক গেটে মজুত করে বেধে রাখা হয়। দরকারের সময় জরুরী কথাবার্তার সময় এই খামে ভরা কুকুরের দল ঘেউ ঘেউ হেউ হেউ করে এমন এক কেওয়াচ পাকিয়ে তোলে যে, আর আসল সমস্যাটাই সবাই ভুলে যায়।
কোন খান থেকে কই এসে গেলাম। ঠিক দুক্কুরবেলা, ভুতে মারে ঢেলা।-২৬ আগষ্ট,১৬।
আদিম নরখাদক জনগোষ্ঠীর মোটামুটি বেশীর ভাগ অবস্থান ছিলো প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে।প্রশান্ত চিত্তেই তারা কাজটা করতেন।বেশী কুখ্যাত অঞ্চলটি ছিলো পাপুয়া নিউগিনি ও মেলানেশিয়া অঞ্চলএর সলোমন আইল্যান্ডের মালাইটা, একটু দূরে তফুয়া। ফিজির ও এই বদনাম ছিলো।আর ইস্টার আইল্যান্ডের ওরা তো শত্রু ধরে খেতে খেতে মজা পেয়ে যাওয়ায় নিজেদের মধ্যেই কারোকে বিভিন্ন কল্পিত দোষে খেয়ে ফেলতো।চিন্তা করেন একবার, নিজ এলাকার স্বাস্থ্যবান নাদুশ-নুদুশ লোকটির উপর তারা কিভাবে তাকাতো।মাঝে মাঝে টুপ করে লোল পড়ে যেতো।
পাপুয়া নিউগিনির ওরাও এই গত শতকেও আশরাফুল মাখলুকাতকে ফ্রাইড চিকেনের মতো পরিতৃপ্তির সাথে ভক্ষন করতেন।মাথাটা ট্রফি হিসেবে ঘরের দাওয়ায় ঝুলিয়ে রাখতেন।যার দাওয়ায় যতো মাথা ,তার ততো সুনাম।নরখাদক রমনীকুলের দৃষ্টিতে সে ততো বেশী বীর্যবান বীর।তাই সেখানের উঠতি যুবকের জীবনের লক্ষ্যই থাকতো ,একটা বড়সড় মাথা।
ইন্দোনেশিয়ান ডায়াক মাথাশিকারীরাও হেডহান্টিং এর জন্য বিখ্যাত ছিলো।আমাদের কাছের এলাকায় কেবল এই সুনাম ছিলো নাগাদের।
স্বাভাবিক ভাবেই ওরাও যেহেতু মানুষ ছিলো,তাই এই নরখাদক জনগোষ্ঠীর মাঝে ছিলো পদ্য রচনা করার মতো লোক, ছবি আকার মতো সুক্ষ অনুভূতিসম্পন্ন লোক, আর খাওয়া শেষ হলে মাথায় হাত দিয়ে ভাবুক গোছের লোক।কি উচু তারের অনুভূতিসম্পন্ন সব লোক!
কথাগুলো কেনো মাথায় আসলো? আমি আজকে চারদিকে রঙ পালটানো গিরগিটির মতো লোকদের মানবতার কথা বলতে শুনি।-১৫ জুলাই,১৬।
আমাকে একটি শিক্ষিত রামপাল দিন। আমি আপনাদের মহিপাল,গোপাল,ধর্মপাল আর পে-পাল দিবো।-১৩ জুলাই,১৬।
আমার বন্ধুকে চট্টগ্রাম শহর থেকে দূরে বনের মধ্যে এক শাখায় বদলি করা হয়েছে।জ্বি না, উনি প্রকৃতি আর বন-জঙ্গল মোটেও ভালো পাইতেন না।পানিশমেন্ট হানিমুন। আমার বুকটা ভেঙ্গে গেছে।এমনিতেই বন্ধু-বান্ধব দিন দিন কমতেছে ,তার উপর যদি এমন করে কাছের মানুষগুলো নিজেদের দোষে বনে-বাদারে আদাড়ে পাদাড়ে গিয়ে পড়ে, জীবনটার সুখ কই থাকে?
তার দোষ হলো, সরকারী চাকরী করে তার উপর ন্যস্ত করা দায়িত্বের অবহেলা।তাকে তার উর্ধতন বস বেশ কয়েক কপি অসমাপ্ত আত্ম-জীবনী বিলি বিক্রি করার দায়িত্ব দিয়েছিলো। আমার কমবখত বন্ধু বিক্রি তো করেই নাই।সেগুলোকে আলমারীতে ঠাই রেখে দিয়েছিলো। এর জন্য কারন দর্শাতে বললে, সে আবার চ্যাটাং চ্যাটাং উত্তরও দিয়েছে। এখন বলুন, ও থানচিতে যাবে না তো কে যাবে?
যাবার বেলায় দূঃখে বেদনায় জর্জরিত আমাকে সে জানায়, নে এই মোডেমটা .১৪৭ জিবি আছে,মেয়াদও ২০৩০ সাল(আমিও এতোদিন বাচমু না)।ঐখানে তো আর বাংলালায়ন নাই।তুইই চালা।আমি দূঃখে ,আনন্দে হিক্কা দিয়ে কেদে ফেলেছি।অত্যান্ত লজ্জার সাথে অনুভব করলাম,সরকারকে যতো খারাপ ভাবি,ততো খারাপ সরকার না। আর আরো অনুভব করলাম,আমি কিভাবে যেনো ভিতরে ভিতরে চাচ্ছি,বন্ধু থানচি থাক।আমি তাকে বড় পাথর,ছোট পাথর,বগা লেক, কেউক্রাডং,তাজিন ডং,সৈকত পাড়া এইসব ঘুরার জন্য ঠিকানা দিয়ে দিছি।-১৩ জুলাই,১৬।
৭০-৮০ এর দশকে কংগ্রেসী আমল বা সাময়িক যুক্তফ্রন্ট আমলেও হিন্দি সিনেমাগুলোতে মুসলমান চরিত্রগুলোকে স্নেহময়ী চাচা, ভাই বা বিভিন্ন পালক বাবা-মার ভূমিকায় চমৎকার করে দেখানো হতো।অমিতাভের কুলি হতে শুরু করে অসংখ্য সিনেমায় তার উদাহরন পাবেন।
এরপর ৯২ এর বাবরী মসজিদ ভাঙ্গা থেকে শুরু হয়ে ২০০২ সালের গুজরাটের মুসলমান নিধনযজ্ঞ এগুলো পার হয়ে যতো সময় গড়ায় হিন্দি সিনেমায় হাজি রুমাল কাদে দেয়া বিভিন্ন ভাইয়েরা শুধুই সন্ত্রাসী, শুধুই সন্ত্রাসী। টিভির সিরিয়াল গুলাও পিছিয়ে থাকে না। বিভিন্ন নেগেটিভ চরিত্রে শুধুই মুসলমান সন্ত্রাসীরা দায়ী, নাটক সিনেমায় জনি লিভারের কমেডি যেমন একটা অবধারিত অংশ ,তেমনি মুসলমান মাত্রই সন্ত্রাসী ,এটিও অবধারিত অংশ হয়ে যায়।
ভারত এই ত্রিশ কোটি মুসলমান নিয়ে ভীষন বিপদে পড়ে গেছে।-১০ জুলাই,১৬।
চারদিকে গোল্ডেন এ প্লাস এর ছড়াছড়ি দেখে আমার স্ত্রী একটি অনেস্ট ইচ্ছা-পোষন করেছেন|আমার 4 বছরের গুনী পোলা যে আজকে 5 মাসেও অ আ থেকে এ ঐ পর্যন্ত আসতে পারে নাই|আমার স্ত্রী বলেছেন -ইশ এই গাধাটা বড় হতে হতে যদি এই এই পাশের বাজারটা থাকতো?যেদিকে তাকাই খালি এ প্লাস,আমাদেরটাও পার হয়ে যেতো এই জোয়ারে|
আমি বলছি,এতো হতাশ হয়ো না| আল্লাহ চাইলে কি না হয়! ওরা মুখে তো বলছে 2041 পর্যন্ত থাকবে, আরো কি ঠেলেঠুলে 20-50 টা বছর পার করবে না|-২৫মে,১৬।
আজকে রিজার্ভ লুট,কালকে রুপালী ব্যাংক লুট ,পরশু অগ্রনী ব্যাংক লুট এসব দেখে মনে আমার এদের প্রতি তীব্র মায়া জেগেছে|কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই রুপসী কন্যাদের এভাবে যেভাবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সতীত্বনাশ করা হচ্ছে, এদের আত্মহত্যা ভিন্ন আর কি রাস্তা থাকতে পারে|
সেতুমন্ত্রীকে প্রায় দেখি ঘোষনা দেয়, পদ্মাসেতুর 25% সম্পন্ন,34% সম্পন্ন| দেখে মনে হয় উনি পদ্মাসেতুর টরেন্ট ডাউনলোড দিয়েছেন,ফাইল নামতেছে আস্তে আস্তে|
-২৫মে,১৬।
গোলার ধান বেইচ্যা পাকা পায়খানা বানাইছি| এখন কি খাইয়া হাগমু!-৮মে,১৬।
|
গোলার ধান বেইচ্যা পাকা পায়খানা বানাইছি| এখন কি খাইয়া হাগমু!-৮মে,১৬।
আমায় একটা নিরাপত্তা এনে দাও,যার বলয় সাদা|
মানুষ বড় অসহায় প্রানী|সে কোন বলয় সৃস্টি করতে পারেনা, অথচ বিপদে পড়লে জোনাকি পোকার পুটকনেও আলোর বলয় দেখা যায়| কিংবা ভোদরেরা,বিপদে পড়লে তাদের গুহ্যদ্বার দিয়েও গ্যাসীয় বলয় নির্গত হয়|
- আইজিপির নিরাপত্তা বলয় তৈরীর আহবানে।
আমি কয়দিন আগে সাংবাদিকদের অধঃপতন নিয়ে লিখেছিলাম।রাস্তাঘাট থেকে ধরে এনে যাকে তাকে সাংবাদিক বানিয়ে বা নিজে তা বনে যাওয়ার ফল হলো পদতলে সাংবাদিকতা। আতিয়ার বুদ্ধি করে এইরকম ছাগলগুলোকে মাঠে চড়াতে নিয়ে আসছে।যেটাতে তার দক্ষতার অভাব কোনকালে ছিলো না।
যেকোন সুস্থ দেশে সাংবাদিকেরা এরকম অভিযুক্ত লোককে প্রশ্ন করে কালঘাম বের করে দেয়।
খালি এখানে দেখা যায় কাঠঠল গাছের পাতা দিয়ে এগুলারে আপ্যায়ন করা হয়।আর চইয়ার তলের সাংবাদিকেরা ম্যা ম্যা ম্যা করে পাতা খায় আর আবেগে কাদে।আর পাতার সেলুলোজ ভেঙে পেটে গ্যাস বেড়ে যাওয়াতে পাদে।-১৭ মার্চ,১৬।
খালি এখানে দেখা যায় কাঠঠল গাছের পাতা দিয়ে এগুলারে আপ্যায়ন করা হয়।আর চইয়ার তলের সাংবাদিকেরা ম্যা ম্যা ম্যা করে পাতা খায় আর আবেগে কাদে।আর পাতার সেলুলোজ ভেঙে পেটে গ্যাস বেড়ে যাওয়াতে পাদে।-১৭ মার্চ,১৬।
কালকে রাতে মাঠে আমাদের আড্ডার ব্যাডমিন্টন কোর্টে দাঁড়িয়ে আছি।এক লোক(নাম বলা বাঞ্ছনীয় নয়) এসে বলে আপনাদের তো এবার বেশী খেলা হয় নাই।বাশগুলো নস্ট(দুইপাশের দুইটা প্রকান্ড বেড়ের বরক বাশ) করে কি লাভ?বর্ষায় এমনিতে নস্ট হবে, আমাকে দিয়ে দেন।
জিজ্ঞেস করলাম, কি করবা? বলে কি- কোরবানীর সময় গরুর রান ঝুলামু।কাটতে সুবিধা হয়।
আমি ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম,গোশত বানানির গাছের গদামটা তার আছে কি না?না থাকলে যেনো আমারটা নিয়ে যায়।কারন যে গরুটাকে আল্লায় তার কিসমতে রাখছে সেটা বর্ডার পার হইছে কিনা কে জানে?এমন খাদকের চোখে চোখ রেখে কথা বলাও সাহসের ব্যাপার।-১৭ মার্চ,১৬।
আমি ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম,গোশত বানানির গাছের গদামটা তার আছে কি না?না থাকলে যেনো আমারটা নিয়ে যায়।কারন যে গরুটাকে আল্লায় তার কিসমতে রাখছে সেটা বর্ডার পার হইছে কিনা কে জানে?এমন খাদকের চোখে চোখ রেখে কথা বলাও সাহসের ব্যাপার।-১৭ মার্চ,১৬।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়ার এই মুহুর্তে সবচেয়ে যোগ্য অধিকার আছে একটা জলাতঙ্ক আক্রান্ত লালা ঝরা ক্ষেপাটে কালা কুকুরের।যে দায়িত্ব বুঝে নিয়েই প্রথম তার বোর্ডের সহযোগী হতে শুরু করে মন্ত্রী-মিনিস্টারদের পাইকারি হারে কামড়িয়ে যাবে।যার ফলে কামড় খাওয়া দায়িত্ববান লোকেরা আপাতত ৮-১০ ঘন্টা ব্যস্ত থাকবে নাভিতে দ্রুত ৭টা রাভিপুর রেবিজ টিকা দেওয়ার কাজে।তারপর শরীর ধীরস্থীর হলে রিজার্ভ,লুট, সার্ভারের ডাটা সরানো এসব অভিযোগ নিয়ে ব্যস্ত হবে।-১৭ মার্চ,১৬।
যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য হৃদয়বিদারক পরিবেশে আতিয়ার সাহেবের পদত্যাগপত্র গৃহিত হয়।এ সময় কান্নার রোল পড়ে যায়।ক্যামেরাম্যান,সাংবাদিক, স্টাটাসদাতা কেউ না কেদে থাকতে পারেনি।যে জীবনে কাদেনি এসময় তার কঠিন চোখেও কান্নার গ্যাস বেরিয়ে গেছে।
এটাই মানবিকতা। রিজার্ভ গেলে রিজার্ভ আসবে,কিন্তু আতিয়ার গেলে আরেকটা আতিয়ার কি জাতি পাবে? এটাই আজ জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন।-১৫ মার্চ,১৬।
আজকে সাংবাদিকতা নিয়ে কয়েকটি স্টাটাস দিয়েছি।এটাই লাস্ট দিই।আজকের সাংবাদিকতা কাওরান বাজার বা সিদ্দ্বেশ্বরীর বিল্ডিং কেন্দ্রিক হয়ে গেছে। প্রকৃত সত্য খবরের জন্য কে পরিশ্রম করবে?সাংবাদিকেরা ফেসবুকে বসেই খবর পেয়ে যান।এজন্য এরা ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী সময় দেন।আর যাকে তাকে ব্লক করে বেনামে ব্লক করা লোকেরই আইডিতে থেকে অনেককিছু শিখে বেতন হালাল করে।চারন সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দীন একবার ঠিক করে তিনি ৭৪ সালের বাসন্তির জাল পড়া ছবিটার সম্পর্কে খবর নেবেন।কারন বিশ্ব কাপানো ছবিটা তুলে তখনকার ইত্তেফাকের ফটো সাংবাদিক আফতাব আহমেদ আওয়ামি লিগের পেটোয়া বাহিনীর লক্ষ্য হয়ে পড়েন।সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দীনের পথ থেকে পথে বইয়ের ২০ পৃস্টায় যাবেন।সেখানেই পাবেন আওয়ামি লিগের তখনকার ইউপি নেতা আনসার আলীর নাম,যিনি পরে ভোটে জিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হন।সেই আনসার আলিই সাংবাদিক আফতাব আহমেদকে বাসন্তির দুর্গতি দেখান।এজন্য আনসার আলীকেও বিড়ম্বনা সইতে হয়।এই আনসার আলীই ৭৮ সালে মোনাজাত উদ্দীনকে জানান,মোনাজাত ভাই,আমি যে দলই করি,আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, আমি দেশকে ভালোবাসি।তাই বাসন্তির এই ছবি মোটেও মিথ্যা না।আমি আর আফতাব তার স্বাক্ষী।শুনেছি তিনিও ছবি তুলে ভুগেছেন।-১৪ মার্চ,১৬।
একবার আমাদের গুনধর এক মন্ত্রী হ্যাকারদের নিয়ে বক্তৃতা দেয়ার সময় বলে ফেলেছে, আমরা হকারদের যদিও বৃহত্তর স্বার্থে রাস্তা থেকে উঠিয়ে দিচ্ছি কিন্তু দ্রুততম সময়ে তাদের পূনর্বাসন করবো।নতুন দোকান পাওয়ার ক্ষেত্রে তারা অগ্রাধিকার পাবে।সরকার চায় না তারা এভাবে অন্যায় পথে জনগনের বিঘ্ন ঘটায়।-১০ মার্চ,১৬।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে হ্যাকাররা দুই দফায় ৭৬০০কোটি টাকা মেরে দিয়েছে।একমাস পর সংশ্লিষ্ট লোকদের খুপড়িতে এটা প্রবেশ করার পর তারা নড়েচড়ে বসেছে।তারা নাকি পত্রিকা মারফত জেনেছে।
বাংলাদেশের প্রায় গ্রামগুলোতে একটা করে পাগল না হয় পাগলী থাকে।দূঃখজনকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতোই পাগলীদের প্রায় দুষ্টলোকে পেয়ে বসে ।এদের অপকর্মের ফলে পাগলীটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে।দুষ্টলোকেরা জানে পাগলি তাদের নাম বলে দিতে পারে,তাই কর্ম সম্পন্ন হলেই পাগলীকে খুব একটা পিটুনী দেয়।পাগলেরা শুধু শেষ ঘটনা কিছু মনে রাখতে পারে, এ সুত্রানুযায়ী পাগলী পিটুনীর আগের ঘটনাটা ভুলে যায়।কেবল বলে বেড়াতে পারে কে বা কারা তাকে প্রহার করেছে।আসল ঘটনা বাদ পড়ে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের আসল ঘটনা বাদ পড়ে গেছে কর্ম সারার পর পিটুনী খেয়ে ।শুধু হ্যাকারের কথাটাই সর্বশেষ তাদের মনে আছে।
-১০ মার্চ,১৬।
নতুন লেখকদের উচিত না বই বিক্রি না হলেও ঢালাওভাবে বই উপহার দেয়া।দরকার হলে ঘরে রেখে দেয়া অনেক ভালো।কারন মাগনা উপহার পেলে কেউ তার মুল্য বোঝে না।ভাবে আরে ওর বই কেনার কি আছে,বেচা না হলে এমনিই দিবে।
আগেকার লোকেরা নতুন গ্রাম্য হাট বসালে ব্যবসায়ীদের অনেক যত্ন করে এনে যদি দেখতো তেমন বেচা হয় নাই।বাজার কমিটি নিজেরাই স্ব উদ্যাগে কিনে নিতো। কারন তারা দেখেছে কিছু লোক বাজার সময়ে দ্রব্য না কিনে বিকেলে বাজার ভাঙার অপেক্ষায় থাকতো।যদি সস্তায় মিলে।বাজার কমিটি জানতো, এরা একবার কেনার স্বাদ পেলে চারদিক ছড়িয়ে দেবে যে বিকেলে সস্তায় দাও মারা যায়।তাই বাজার কমিটি সেইসব দ্রব্য কিনে নিয়ে ঐসব কাস্টমার নামধারী স্টিমারের চোখের সামনে দ্রব্যগুলো নদীতে ফেলে দিতেন।
সারকথা কি? হ্যা ভাইলোক,দরকার হলে বই নদীতে ফেলে দিবেন।-১৭ ফেব্রুয়ারী,বইমেলা ১৬ থেকে।
এমনকি লেখকদেরও প্রসববেদনা আছে।বইমেলার ডেট যতো আগায় বেদনা জটিলতাও তেমনি বাড়ে।লেখকদের পায়ের পাতায়,পায়ে পানি এসে যায়।প্রসুতি এ অসহায় অবস্থায় যেমন হেটে বেড়ানো সুস্থ সবল স্বামিটির উপর কিছুটা ক্ষেপে থাকে(এই লোকও তো দায়ী) তেমনি লেখকও পাঠকের উপর কিছুটা ক্ষেপে থাকে।লেখক ও মা দুজনেই আগত সন্তানটিকে নিয়ে টেনশনে থাকে।-২৪ জানুয়ারী,১৬।বইমেলা এলো বলে।
একটা গ্রুপে টারজান নিয়ে আলোচনা শুনে মনে পড়ে গেলো, আমাদের সময়ে টারজান বেশ জনপ্রিয় ছিলো। আর হলিউডের একটা ব্যাপার আছে, তারা অনেক জনপ্রিয় চরিত্রকে বাজারে সেরকম চাহিদা আছে বুঝতে পারলে পর্ন মুভিতে একটা ভার্সন ছাড়ে ।এ ক্ষেত্রে তাদের সহযোগী হিসেবে আছে ফ্রেঞ্চ ও ডাচরা। আমরাও সৌভাগ্য কিংবা দূর্ভাগ্যবশত তা দেখার সুযোগ পাই। সেই হিসেবে বোঝা গেলো ,একদিন এভাটার ,লর্ড অব দ্য রিং বা হবিট এদের পর্নোও আসতে পারে। বাজার চাহিদা অনুযায়ী।-৩১ ডিসেম্বর,২০১৫।
এমনকি লেখকদেরও প্রসববেদনা আছে।বইমেলার ডেট যতো আগায় বেদনা জটিলতাও তেমনি বাড়ে।লেখকদের পায়ের পাতায়,পায়ে পানি এসে যায়।প্রসুতি এ অসহায় অবস্থায় যেমন হেটে বেড়ানো সুস্থ সবল স্বামিটির উপর কিছুটা ক্ষেপে থাকে(এই লোকও তো দায়ী) তেমনি লেখকও পাঠকের উপর কিছুটা ক্ষেপে থাকে।লেখক ও মা দুজনেই আগত সন্তানটিকে নিয়ে টেনশনে থাকে।-২৪ জানুয়ারী,১৬।বইমেলা এলো বলে।
একটা গ্রুপে টারজান নিয়ে আলোচনা শুনে মনে পড়ে গেলো, আমাদের সময়ে টারজান বেশ জনপ্রিয় ছিলো। আর হলিউডের একটা ব্যাপার আছে, তারা অনেক জনপ্রিয় চরিত্রকে বাজারে সেরকম চাহিদা আছে বুঝতে পারলে পর্ন মুভিতে একটা ভার্সন ছাড়ে ।এ ক্ষেত্রে তাদের সহযোগী হিসেবে আছে ফ্রেঞ্চ ও ডাচরা। আমরাও সৌভাগ্য কিংবা দূর্ভাগ্যবশত তা দেখার সুযোগ পাই। সেই হিসেবে বোঝা গেলো ,একদিন এভাটার ,লর্ড অব দ্য রিং বা হবিট এদের পর্নোও আসতে পারে। বাজার চাহিদা অনুযায়ী।-৩১ ডিসেম্বর,২০১৫।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন