আসলে আরেঞ্জ বিবাহে কত রকম যে ঝামেলা,দুই পক্ষ পরস্পরকে যেভাবে ক্রস এক্সাম
করে।কেউ কাউকে এতোটুকু ছাড় দিতে নারাজ।যেনো বিয়ে নয় ব্যবসায়িক চুক্তি
হচ্ছে।মেয়ে পক্ষ চায় ১৫-২০ ভরি স্বর্ন,বর্তমানে যা যোগার করা দূঃস্বপ্নের
মতো।ছেলে পক্ষ চায় ২০০০ মানুষকে খাওয়াতে,যাতে কনের বাপের ভিটায়
পরবর্তীতে ঘুঘু চড়ে।কারোর প্রতি কারো এতোটুকু মায়া নাই।
তেমনি এক কনে দেখায় বন্ধুদের নিয়ে গিয়েছিলাম।হায়,বন্ধু তো নয়,কতগুলো হাভাতে নিয়ে গিয়েছিলাম।তারা বুদ্ধি দিলো মেয়েকে পীটস্টপ এ দেখ,কারন কমদামী রেস্টোরেন্টে গেলে তোর ব্যক্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।আমি কি জানতাম তারা আমাকে সেলাই করার বুদ্ধি করেছিলো।আমি তাদের বারবার বলেছি,তোরা ৫হাজারের মধ্যে খরচ করবি।যথারীতি মেয়ের সাথে কথা বলতে বসলাম।তারা বলল,তোরা দুইজন কথা বল।আমরা দূরে বসে অর্ডার দিই।এর পর তারা পিটস্টপকে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সম্পত্তি মনে করে যেটা করেছে,আমি এতিমের মত দূর হতে তাদের শুধু দেখেছি।আর বোবার মত তাদের বোঝাবার চেস্টা করেছি,এবার তোঁরা ক্ষান্ত দে।আল্লাহর গজব পড়বে তোদের উপর।আর এসব নালায়েকরা আমার দিকে মুখভর্তি খানা নিয়ে হাসিমুখে যেভাবে তাকিয়েছিলো,আমার ভিতরে তাদের জন্য ভয়ানক সব পরিনতি ভেসে আসছিলো।একজন তো হাঃ করছে আর আমি দেখলাম কি তার গলা পর্যন্ত খানা লোড করা।
এবার মেয়ের কথা বলি,সে আমাকে বলে দেখেন আমি খুব স্পস্টবাদী।এবার বলেন আপনারা কি ভাড়া বাড়ি না নিজের বাড়িতে থাকেন?আমি বললাম,কেনো ভাড়াটিয়া হলে কি কোন ক্ষতি আছে?সে বললো,আপনি কি মাইন্ড করছেন?আমি বলি,না।ব্যক্তিগত ভাবে আমার কোন বাড়ি নেই ।আমাদের বাড়ির মালিক আমার বাবা।আপনার বেতন কত?আমি বললাম,সেটা আমি বলতে চাই না।এবার বললো,আপনি কি এখানেই হয়েছেন?আমি বললাম,না না আমার আম্মা বলেছে আমি আন্দরকিল্লা রেডক্রিসেন্টে ম্যাটারনিটিতে হয়েছি।পিটস্টপে কেউ জন্মিয়েছে বলে আমি জানিনা।সে হাসলো।তারপর জানালো,বিয়ের পর সে কি কি স্বাধীনতা চায়।আমি শুনলাম এবং বললাম,ঠিকাছে,আমি আর আপনাকে বিরক্ত করবো না,আমি কি এখন যেতে পারি?
এভাবেই বিদায় নিলাম,হাভাতের দলের তীব্র আপত্তি ছিলো এভাবে বের হওয়াতে। তাদের নাকি আর কি কি আইটেম বাকি আছে। তারপর আর কি বিয়ের নাম শুনলেই আমার জ্বর উঠে।চিরকুমার থাকা ঢের ভালো।
তেমনি এক কনে দেখায় বন্ধুদের নিয়ে গিয়েছিলাম।হায়,বন্ধু তো নয়,কতগুলো হাভাতে নিয়ে গিয়েছিলাম।তারা বুদ্ধি দিলো মেয়েকে পীটস্টপ এ দেখ,কারন কমদামী রেস্টোরেন্টে গেলে তোর ব্যক্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।আমি কি জানতাম তারা আমাকে সেলাই করার বুদ্ধি করেছিলো।আমি তাদের বারবার বলেছি,তোরা ৫হাজারের মধ্যে খরচ করবি।যথারীতি মেয়ের সাথে কথা বলতে বসলাম।তারা বলল,তোরা দুইজন কথা বল।আমরা দূরে বসে অর্ডার দিই।এর পর তারা পিটস্টপকে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সম্পত্তি মনে করে যেটা করেছে,আমি এতিমের মত দূর হতে তাদের শুধু দেখেছি।আর বোবার মত তাদের বোঝাবার চেস্টা করেছি,এবার তোঁরা ক্ষান্ত দে।আল্লাহর গজব পড়বে তোদের উপর।আর এসব নালায়েকরা আমার দিকে মুখভর্তি খানা নিয়ে হাসিমুখে যেভাবে তাকিয়েছিলো,আমার ভিতরে তাদের জন্য ভয়ানক সব পরিনতি ভেসে আসছিলো।একজন তো হাঃ করছে আর আমি দেখলাম কি তার গলা পর্যন্ত খানা লোড করা।
এবার মেয়ের কথা বলি,সে আমাকে বলে দেখেন আমি খুব স্পস্টবাদী।এবার বলেন আপনারা কি ভাড়া বাড়ি না নিজের বাড়িতে থাকেন?আমি বললাম,কেনো ভাড়াটিয়া হলে কি কোন ক্ষতি আছে?সে বললো,আপনি কি মাইন্ড করছেন?আমি বলি,না।ব্যক্তিগত ভাবে আমার কোন বাড়ি নেই ।আমাদের বাড়ির মালিক আমার বাবা।আপনার বেতন কত?আমি বললাম,সেটা আমি বলতে চাই না।এবার বললো,আপনি কি এখানেই হয়েছেন?আমি বললাম,না না আমার আম্মা বলেছে আমি আন্দরকিল্লা রেডক্রিসেন্টে ম্যাটারনিটিতে হয়েছি।পিটস্টপে কেউ জন্মিয়েছে বলে আমি জানিনা।সে হাসলো।তারপর জানালো,বিয়ের পর সে কি কি স্বাধীনতা চায়।আমি শুনলাম এবং বললাম,ঠিকাছে,আমি আর আপনাকে বিরক্ত করবো না,আমি কি এখন যেতে পারি?
এভাবেই বিদায় নিলাম,হাভাতের দলের তীব্র আপত্তি ছিলো এভাবে বের হওয়াতে। তাদের নাকি আর কি কি আইটেম বাকি আছে। তারপর আর কি বিয়ের নাম শুনলেই আমার জ্বর উঠে।চিরকুমার থাকা ঢের ভালো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন