নাবালক মিয়া আজ ভীষন ক্ষিপ্ত।দেশে হচ্ছেটা কি এসব! শেয়ার বাজারে
ধরা,জিনিস-পত্রের দাম চড়া আর এসবের পর সে এতো মুর্খ হয়ে যায় নি যে,দোকানদার
তাকে ঠকাবে। তাই সে দোকানে গেলো এবং সয়াবিন তেলের বোতলের সাথে প্রাপ্য
ফ্রি শ্যাম্পুটি দাবি করে বসলো।তার এক কথা বোতলে স্পস্ট লেখা আছে,কলেস্টরেল
ফ্রি ।তার মানে হয় কোন শ্যাম্পু না হয় কোন সাবান নিশ্চয় কোম্পানি
দিয়েছে,কিন্তু লোভী দোকানদার তা মেরে দিয়েছে।যা অহরহ তারা করে
থাকে।দোকানদার তাকে বলে,খবরদার মুখে যা আসে তা বলবেন না।আপনি খালি
মুরুক্ষুই না,আস্তা একটা মুরুক্ষু চোদা গাউওর।বললাম না একবার যে কলেস্টরেল
হলো তেলের ক্ষতিকর চর্বি।ঐটা এই তেলে নাই বিধায় তারা কলেস্টরেল ফ্রি
লিখছে।নাবালক তাকে জানায়,এসব করেই তোঁরা বিল্ডিং বানাইছোস।
স্কুলের মাস্টার দোকানে আসলে দোকানদার তাকে বুঝায়,স্যার এটারে একটু বুঝান?স্যার নাবালককে বুঝাতে গেলে ,সে ক্ষেপে জবাব দেয়,আপনি ওর থেকে নিয়মিত বাকি পান বলে এভাবে ওর দালালি করবেন।এইজন্যই দেশের এই অবস্থা।অবশেষে দোকানদারের ধের্য্যচ্যুতি হয়,এই সামনে থেকে কেউ নাবালকের কাছে তেল বিক্রি করলে জুতা দিয়ে পিটিয়ে শহর ছাড়া করা হবে।আর এখন এই বিখাউজরে একটা সানসিল্ক ২ টাকার শ্যাম্পু দিয়ে বিদায় করা হোক।অতঃপর নাবালক তার প্রাপ্য শ্যাম্পু নিয়ে বিদায় হয়।
স্কুলের মাস্টার দোকানে আসলে দোকানদার তাকে বুঝায়,স্যার এটারে একটু বুঝান?স্যার নাবালককে বুঝাতে গেলে ,সে ক্ষেপে জবাব দেয়,আপনি ওর থেকে নিয়মিত বাকি পান বলে এভাবে ওর দালালি করবেন।এইজন্যই দেশের এই অবস্থা।অবশেষে দোকানদারের ধের্য্যচ্যুতি হয়,এই সামনে থেকে কেউ নাবালকের কাছে তেল বিক্রি করলে জুতা দিয়ে পিটিয়ে শহর ছাড়া করা হবে।আর এখন এই বিখাউজরে একটা সানসিল্ক ২ টাকার শ্যাম্পু দিয়ে বিদায় করা হোক।অতঃপর নাবালক তার প্রাপ্য শ্যাম্পু নিয়ে বিদায় হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন